
রাশিয়া খাতুনঃ বিপুল উৎসাহ ,উদ্দীপনা এবং বাঙালী কমিউনিটির নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে শুভ উদ্বোধন করা হলো বাঙালী পরিচালিত ‘সুইট হোম ম্যানুফ্যাকচারিং ফার্নিচার’ নামক কোম্পানী।
এ উপলক্ষে ফিতা কাটা, দোয়া মহফিল এবং কেক কাটা, শো’রুম পরিদর্শন, আলোচনা ও জলযোগের ব্যবস্হা করা হয়। শুরুতেই বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব বিঅন টিভি’র ম্যানেজিং ডিরেক্টর আব্দুল মুয়ীন চৌধূরী সিমন ‘সুইট হোম ম্যানুফ্যাকচারিং’ এর নিজে একজন ম্যানেজিং ডাইরেক্টর পরিচয় দেবার সাথে সাথে অপর তিনজন ম্যানেজিং ডাইরেক্টরস দের (পার্টনারদের ) পরিচয় করিয়ে দেন।
তাঁরা হলেন আব্দুল এম চৌধূরী সিমন , মোঃ আফরোজ আলী, মোঃ নাহিদ আহমদ এবং নাসির আহমদ। তারপর কারখানা করার উদ্দেশ্যে ও এর ভবিষ্যত নিয়ে আলোচনা হয়।
অতঃপর বাংলা কাগজের নির্বাহী সম্পাদক এবং বিঅন, টিভি’রঅন্যতম পরিচালক বিশিষ্ট সাংবাদিক রিয়াদ আহাদের উপস্থাপনায় ‘সুইট হোম ম্যানুফ্যাকচারিং ‘এর উপর অন্যান্যদের মধ্যে আলোচনা করেন, প্রবীণ কমিউনিটি নেতা ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব গোলাম মোস্তফা চৌধূরী যুবরাজ, বাংলা কাগজের চেয়ারম্যান আজাদ আবুল কালাম,বার্মিংহাম বিজনেস এসোসিয়েশনের সভাপতি আলহাজ্ব আবদুল মালিক পারভেজ, ব্যারিস্টার শাম উদ্দিন,
বার্মিংহাম মুক্তিযোদ্ধা ট্রাষ্টের সভাপতি আব্দুর রশীদ, সাধারণ সম্পাদক ফখরুল ইসলাম, বাংলা কাগজের ফাইনান্স ডাইরেক্টর আব্দুল কাদির আবুল, সাংবাদিক ও কলামিসট মোঃ শেবুল চৌধূরী ও সুলতানা রহমান, কমিউনিটি নেতা মোঃ রনজু মিয়া, বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ফিরোজ রববানী, বিঅন টিভি’র সোহেল চৌধূরী, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ফয়ছল আহমদ গুলজার, প্রিন্সিপাল মৌলানা কাদির আল হাসান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও কমিউনিটি নেতা আবু হায়দার চৌধূরী সুইট, সাংবাদিক জুনেদ আহমদ, মিজান রেজা চৌধূরী,
উপস্থাপিকা রাশিয়া খাতুন, মিডিয়া ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব লিজা পারভেজ,কবি আমিনা বেগম, কমিউনিটি এক্টিবিস্ট আখতারুন চৌধূরী গুলশান, নারী নেত্রী তাহেরা আনোয়ার চৌধূরী, নারী নেত্রী রওশনারা পাপিয়া উদ্দিন, বিঅন টিভি’র অন্যতম ডাইরেক্টরস নূরুন চৌধূরী কলি, কমিউনিটি এক্টিবিস্ট এবং মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ফাতেমা শামিম চৌধূরী, সাংবাদিক শিপন আহমদ, যুবনেতা রাসেল আহমেদ,সাংবাদিক আহমেদ কবির ও সাংবাদিক আহমেদ সোহেল প্রমুখ ।সবাই একটি ব্যাতিক্রম ধর্মী হালাল বিজনেস প্রতিষ্ঠার জন্য উদোক্তাদের ধন্যবাদের সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
আলোচনার পর ‘সুইট হোম ম্যানুফ্যাকচারিং ‘শো রোম ওপন করলে সবাই পরিদর্শন করেন। পরিশেষে প্রিন্সিপাল মৌলানা কাদির আল হাসান এক বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন। সবশেষে জলযোগ ও কেক দিয়ে উপস্থিত সবাইকে আপ্যায়ন করা হয়।