
যুক্তরাষ্ট্রে আগামী মার্চে নিষিদ্ধ হতে পারে মেনথল সিগারেট। আফ্রিকান আমেরিকান টোব্যাকো কন্ট্রোল লিডারশিপ কাউন্সিলের মতো অ্যাডভোকেসি গ্রুপের চাপের কারণে এফডিএ মেন্থল সিগারেট নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। ব্লুমবার্গ রিপোর্ট করেছে, হোয়াইট হাউসকে মেন্থল সিগারেটের সমস্যা সমাধানের প্রতিশ্রুতি পূরণে চাপ দেওয়ার জন্য কাউন্সিল ১৮ জানুয়ারি ‘মেনথল অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া’ মঞ্চস্থ করেছে। বেশ কয়েকবার মেন্থল সিগারেটের বিষয়ে একটি চূড়ান্ত রায় পিছিয়ে অতি সম্প্রতি মার্চ ২০২৪ নির্ধারণ করা হয়েছে। এফডিএর একজন মুখপাত্র বলেন, সংস্থাটি ‘সিগারেটে মেন্থলের জন্য তামাকজাত পণ্যের মান বজায় রাখতে ও সিগারের ফ্লেভার দ্রুত চিহ্নিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই নিয়মগুলো পর্যালোচনার জন্য ব্যবস্থাপনা ও বাজেট অফিসে (ওএমবি) জমা দেওয়া হয়েছে। নিয়ম তৈরির প্রক্রিয়ার চূড়ান্ত ধাপ এটি। আমরা স্পষ্ট করেছি যে এই পণ্যের মান আমাদের অগ্রাধিকারের শীর্ষে রয়েছে।’
ক্যালিফোর্নিয়া এবং ম্যাসাচুসেটসের মতো রাজ্যগুলো ইতিমধ্যে মেন্থলসহ সব ফ্লেভারযুক্ত সিগারেট নিষিদ্ধ করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশেষভাবে ব্লাক কমিউনিটিকে লক্ষ্য করে ব্যাপক বিজ্ঞাপন প্রচারের কারণে অন্যান্য গোষ্ঠীর মানুষের তুলনায় কালো মানুষদের মেনথল ধূমপানের সম্ভাবনা অনেক বেশি। মেনথল-ফ্লেভারযুক্ত সিগারেটগুলোও নিয়মিত সিগারেটের চেয়ে আলাদাভাবে কাজ করে। উভয়ই ঐতিহ্যবাহী সিগারেটের কঠোর প্রোফাইলকে সরিয়ে দেয়; মেন্থল শ্বাস নেওয়া সহজ করে তোলে এবং সেইসাথে নিকোটিনের আসক্তির গুণাবলীকে বৃদ্ধি করে।
ব্লাক কমিউনিটির ধূমপায়ীদের উপর মেনথল সিগারেটের অনন্য প্রভাব সিগারেটের এই ফ্লেভার সম্পর্কে কী করতে হবে বিষয়টি একটি স্বাস্থ্যকর বিতর্কের দিকে নিয়ে গেছে। তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন ২০০৯ নিকোটিনের ফ্লেভার সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করতে ব্যর্থ হওয়ার পর বিষয়টি এফডিএর হাতে ছেড়ে দেয়। এ ছাড়া তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণের উপর সরকারি প্রোগ্রামকে বিস্তৃত কর্তৃত্ব দেয় এবং মেন্থল সিগারেট সম্পর্কে কিছু করার বিষয়ে বিবেচনার আদেশ দেয়।
আমেরিকান লাং অ্যাসোসিয়েশনের মতে, তামাক ব্যবহার কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকানদের মৃত্যুর এক নম্বর কারণ। প্রতি বছর ৪৫ হাজার মানুষ মারা যায়। তাদের গবেষণা ইঙ্গিত করে, মেন্থল সিগারেটের বিক্রি বন্ধ করার ফলে ১৭ মাসের মধ্যে প্রায় ১ মিলিয়ন ধূমপায়ী তাদের অভ্যাস ছেড়ে দেবে, যার মধ্যে থাকবে আড়াই লাখ কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকান। ২০১৩ সালের এপ্রিল মাসে আমেরিকান লাং অ্যাসোসিয়েশন এফডিএ-কে সিগারেট থেকে মেনথল ফ্লেভার নির্মূল করতে বলে।
ক্যালিফোর্নিয়া এবং ম্যাসাচুসেটসের মতো রাজ্যগুলো ইতিমধ্যে মেন্থলসহ সব ফ্লেভারযুক্ত সিগারেট নিষিদ্ধ করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশেষভাবে ব্লাক কমিউনিটিকে লক্ষ্য করে ব্যাপক বিজ্ঞাপন প্রচারের কারণে অন্যান্য গোষ্ঠীর মানুষের তুলনায় কালো মানুষদের মেনথল ধূমপানের সম্ভাবনা অনেক বেশি। মেনথল-ফ্লেভারযুক্ত সিগারেটগুলোও নিয়মিত সিগারেটের চেয়ে আলাদাভাবে কাজ করে। উভয়ই ঐতিহ্যবাহী সিগারেটের কঠোর প্রোফাইলকে সরিয়ে দেয়; মেন্থল শ্বাস নেওয়া সহজ করে তোলে এবং সেইসাথে নিকোটিনের আসক্তির গুণাবলীকে বৃদ্ধি করে।
ব্লাক কমিউনিটির ধূমপায়ীদের উপর মেনথল সিগারেটের অনন্য প্রভাব সিগারেটের এই ফ্লেভার সম্পর্কে কী করতে হবে বিষয়টি একটি স্বাস্থ্যকর বিতর্কের দিকে নিয়ে গেছে। তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন ২০০৯ নিকোটিনের ফ্লেভার সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করতে ব্যর্থ হওয়ার পর বিষয়টি এফডিএর হাতে ছেড়ে দেয়। এ ছাড়া তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণের উপর সরকারি প্রোগ্রামকে বিস্তৃত কর্তৃত্ব দেয় এবং মেন্থল সিগারেট সম্পর্কে কিছু করার বিষয়ে বিবেচনার আদেশ দেয়।
আমেরিকান লাং অ্যাসোসিয়েশনের মতে, তামাক ব্যবহার কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকানদের মৃত্যুর এক নম্বর কারণ। প্রতি বছর ৪৫ হাজার মানুষ মারা যায়। তাদের গবেষণা ইঙ্গিত করে, মেন্থল সিগারেটের বিক্রি বন্ধ করার ফলে ১৭ মাসের মধ্যে প্রায় ১ মিলিয়ন ধূমপায়ী তাদের অভ্যাস ছেড়ে দেবে, যার মধ্যে থাকবে আড়াই লাখ কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকান। ২০১৩ সালের এপ্রিল মাসে আমেরিকান লাং অ্যাসোসিয়েশন এফডিএ-কে সিগারেট থেকে মেনথল ফ্লেভার নির্মূল করতে বলে।