

এসব নিয়ে রনির সঙ্গে যেদিন কথা হয় সেদিন ছিল তার জন্মদিন।

অবশ্য বাড়ি যাওয়ার পেছনে মায়ের পরেই যে জিনিসগুলো টানে সেগুলো নানারকম পোষা প্রাণী আর গাছগাছালি। রনি জানান, গ্রামের বাড়িতে তার কবুতর আছে প্রায় ১০০ টি। হাঁসও আছে বেশ কিছু। পালেন মুরগিও। পোষা প্রাণীর তালিকায় আরও যা আছে সেসব শুনলে চক্ষুচড়ক গাছ হবে যে কারো। তিতির, খরগোস, ঘুঘু পাখি নানা কিছু আছে তার পোষা। এসব প্রাণীকে তাদের নিজ হাতে খাওয়ানোর মতো শান্তি তিনি আর কোথাও পান না বলেই জানালেন আলাপে। পাশাপাশি বিভিন্ন ফলের গাছ আছে তার। সেসব ফলে সারাবছর এই বাড়ি টইটম্বুর থাকে।
বললেন, ‘এবারের জন্মদিনে বেশ কিছু গাছ লাগিয়েছি। এগুলো আমার পুরনো অভ্যাস। প্রাণীগুলোকে নিজের হাতে খাইয়েছি। এসব অবশ্য আমি গ্রামে আসলেই করি। বাকি সময় মা করেন।’

শুধু তাই নয়, নিজের হাতে নিজের লাগানো গাছের ফল পেড়ে খাওয়া তার অন্যতম কাজ। এছাড়া গ্রামে সবজি ক্ষেতও আছে তার। সেখান থেকে নিজের হাতে সবজিও তুলে নিয়ে আসেন ঢাকায়। এটাই রনির জীবন।
কিছুদিন আগে রনির জীবনে একটা বড় ঝড় বয়ে গেছে। গাজীপুরে এক অনুষ্ঠানে গিয়ে বেলুনের গ্যাস থেকে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় পুড়ে যায় রনির শরীর। দীর্ঘদিন চিকিৎসা চলে ঢাকায়। এখন বেশ সুস্থ। এখন ব্যস্ত আছেন উপস্থাপনা আর বিভিন্ন স্টেজ শো নিয়ে।