ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে মৃতের সংখ্যা ৩৭ জনে পৌঁছেছে। এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আটক আছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ খবর দিয়েছে অনলাইন এনডিটিভি। এতে বলা হয়, গত সোমবার ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বিপের একটি স্কুলের ভবন ধসে পড়ে। সেসময় ওই ভবনে অনেক শিক্ষার্থী নামাজরত অবস্থায় ছিলেন। যাদের বেশির ভাগই ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়েছে।

রোববার সকাল পর্যন্ত ১৪১ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। যাদের ১০৪ জনের অবস্থা সংকটমুক্ত। আর উদ্ধারকৃতদের মধ্যে ৩৭ জন ছিল মৃত। ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় দুর্যোগ সংস্থার পরিচালক যুধি ব্রামান্ত্যো এ তথ্য জানিয়েছেন। এক বিবৃতিতে তিনি আরও জানান যে এখনও ২৬ জন ধ্বংসস্তূপের মধ্যে আটকা পড়ে আছেন। আজ সকাল পর্যন্ত ৬০ শতাংশ উদ্ধার অভিযান সম্পন্ন হয়েছে বলেও জানান তিনি। স্থানীয় তল্লাশি ও উদ্ধার সংস্থা থেকেও এক বিবৃতিতে আজ পর্যন্ত ৩৭টি মরদেহ উদ্ধারের কথা নিশ্চিত করা হয়েছে। কী কারণে ভবনটি ধসে পড়েছে, তা খুঁজে বের করতে তদন্ত চলছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, প্রাথমিকভাবে পাওয়া সূত্রে তাদের মনে হচ্ছে, নিম্নমানের নির্মাণকাজই ভবনটি ধসে পড়ার কারণ।

Tag :
জনপ্রিয়

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭

আপডেট ১০:২২:৫৭ অপরাহ্ণ, রবিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৫

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে মৃতের সংখ্যা ৩৭ জনে পৌঁছেছে। এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আটক আছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ খবর দিয়েছে অনলাইন এনডিটিভি। এতে বলা হয়, গত সোমবার ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বিপের একটি স্কুলের ভবন ধসে পড়ে। সেসময় ওই ভবনে অনেক শিক্ষার্থী নামাজরত অবস্থায় ছিলেন। যাদের বেশির ভাগই ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়েছে।

রোববার সকাল পর্যন্ত ১৪১ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। যাদের ১০৪ জনের অবস্থা সংকটমুক্ত। আর উদ্ধারকৃতদের মধ্যে ৩৭ জন ছিল মৃত। ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় দুর্যোগ সংস্থার পরিচালক যুধি ব্রামান্ত্যো এ তথ্য জানিয়েছেন। এক বিবৃতিতে তিনি আরও জানান যে এখনও ২৬ জন ধ্বংসস্তূপের মধ্যে আটকা পড়ে আছেন। আজ সকাল পর্যন্ত ৬০ শতাংশ উদ্ধার অভিযান সম্পন্ন হয়েছে বলেও জানান তিনি। স্থানীয় তল্লাশি ও উদ্ধার সংস্থা থেকেও এক বিবৃতিতে আজ পর্যন্ত ৩৭টি মরদেহ উদ্ধারের কথা নিশ্চিত করা হয়েছে। কী কারণে ভবনটি ধসে পড়েছে, তা খুঁজে বের করতে তদন্ত চলছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, প্রাথমিকভাবে পাওয়া সূত্রে তাদের মনে হচ্ছে, নিম্নমানের নির্মাণকাজই ভবনটি ধসে পড়ার কারণ।