ডিজিএফআই ভেঙে দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই: প্রেস সচিব

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) আরও শতাধিক সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতে যাচ্ছে; সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন দাবিকে সম্পূর্ণ ‘ভিত্তিহীন গুজব’ বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

শনিবার (১১ অক্টোবর) রাতে তিনি এক বিবৃতিতে বলেন, ট্রাইব্যুনালের প্রধান প্রসিকিউটরের কার্যালয় থেকে আমাদের জানানো হয়েছে, বর্তমানে সশস্ত্র বাহিনীর আরও কোনো সদস্যের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করার পরিকল্পনা নেই।

প্রেস সচিব সাধারণ জনগণকে এই ধরনের বিভ্রান্তিকর তথ্যে বিশ্বাস না করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, এই ধরনের মিথ্যা তথ্য সাধারণ জনগণের মধ্যে এবং বিশেষ করে সশস্ত্র বাহিনীর ভেতরে বিভেদ সৃষ্টির প্রচেষ্টার অংশ। এই বিদ্বেষপূর্ণ গুজবের উদ্দেশ্য হলো আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্ধারিত সাধারণ নির্বাচনের আগে দেশকে অস্থিতিশীল করা।

শফিকুল আলম স্পষ্ট করে বলেন, সরকারের ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই) ভেঙে দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই। সরকার এই সংস্থাটিকে ভেঙে না দিয়ে বরং ট্রান্সবর্ডার ও এক্সটারনাল গোয়েন্দা কার্যক্রমের ওপর এর ফোকাস বাড়ানোর জন্য সংস্কারের কথা বিবেচনা করছে।

Tag :
জনপ্রিয়

ডিজিএফআই ভেঙে দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই: প্রেস সচিব

আপডেট ১০:৪৪:০৭ অপরাহ্ণ, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) আরও শতাধিক সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতে যাচ্ছে; সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন দাবিকে সম্পূর্ণ ‘ভিত্তিহীন গুজব’ বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

শনিবার (১১ অক্টোবর) রাতে তিনি এক বিবৃতিতে বলেন, ট্রাইব্যুনালের প্রধান প্রসিকিউটরের কার্যালয় থেকে আমাদের জানানো হয়েছে, বর্তমানে সশস্ত্র বাহিনীর আরও কোনো সদস্যের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করার পরিকল্পনা নেই।

প্রেস সচিব সাধারণ জনগণকে এই ধরনের বিভ্রান্তিকর তথ্যে বিশ্বাস না করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, এই ধরনের মিথ্যা তথ্য সাধারণ জনগণের মধ্যে এবং বিশেষ করে সশস্ত্র বাহিনীর ভেতরে বিভেদ সৃষ্টির প্রচেষ্টার অংশ। এই বিদ্বেষপূর্ণ গুজবের উদ্দেশ্য হলো আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্ধারিত সাধারণ নির্বাচনের আগে দেশকে অস্থিতিশীল করা।

শফিকুল আলম স্পষ্ট করে বলেন, সরকারের ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই) ভেঙে দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই। সরকার এই সংস্থাটিকে ভেঙে না দিয়ে বরং ট্রান্সবর্ডার ও এক্সটারনাল গোয়েন্দা কার্যক্রমের ওপর এর ফোকাস বাড়ানোর জন্য সংস্কারের কথা বিবেচনা করছে।